জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলার বিভিন্ন এলাকার নদী,খাল, বিলে অব্যধ্য মৎস সম্পদ ও জীববৈচিত্র্যের জন্য বিপজ্জনক জাল দিয়ে মাছ ধরার অভিযোগ উঠেছে।

এর মধ্যে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় মেলান্দহ উপজেলা ঝাউগড়া ও ঘোষেরপাড়া ইউনিয়নে মিনি নদি, খাল, বিল, ছেয়েগেছে চায়না দুয়ারী, জালের চায়, বেরজাল, এবং কাথা জাল।

 বিপজ্জনক জাল দিয়ে পোনা মাছ ধরার অভিযোগ
বিপজ্জনক জাল দিয়ে পোনা মাছ ধরার অভিযোগ

বাঘবাড়ি এলাকার ওই নদীর মিনি খালে প্রতিনিয়ত ব্যাবহার হচ্ছ ৯বেরজাল এই জালের মালিক, হামেদ, রইচ মিয়া, সাক্কো, আজমিয়া, ফারুক, সামাদ, উজ্জল। অপর ২টি হাওলদার হিসেবে দায়িত্ব পালন করতেছে -আসাদুল গং ও সোবান গংরাসহ নাম নাজানার জেলে। এছাড়াও আছে অসংক্ষ চায়না দুয়ারী ও জালেরচায় ভরা খালে-বিলে।

এবিষয়ে একাধিক জেলেরা জানান- বন্যার সময় আমরা মাছ ধরি বিক্রি করে সংসার চালায়, সরকার নিষেধ করেনি, মাছ ধরলে কি হবে, যা হবার হবে সেটা পরে বুজেনিমুনি, এখন মাইকিং করুক আমরা মাছ ধরবনা।

এবিষয়ে এলাকার একাধিক কর্তারা বলেন- প্রতিনিয়ত পোনা মাছ ধরা হচ্ছে নানা ধরনের জাল দিয়ে সেগুলার নাম আমরা জানিনা,এইভাবে পোনা মাছ ধরতে থাকলে আমাদের জন্য সামনের দিনগুলি হুমকির মুখে।

আগে আমরা দেখতাম পানি আসার সাথে মাইকিং করতো ১মাসের মধ্যে কেও পোনা মাছ ধরলে উভয় দন্ডে দন্ডিত হবে, এখন প্রশাশনিক ভাবে এই রকম উদ্যোগ নাই। হয়ত এই উদ্যোগ নিলে মাছ ধরা বন্ধ হবে।